আত্তাহিয়াতু এর পিছনে এত সুন্দর একটি গল্প তা জানা ছিল না,আমার বিশ্বাস সবার ভাল লাগবে এবং পড়ারমনোযোগ ও বাড়বে।
আত্তাহিয়াতু আসলেই অনেক গুরুত্বপূর্ণ একটি দোয়া। এই দোয়াটার পিছনের গল্পটা জানার পর সত্যি আমারহৃদয়টা অনেক কোমল হয়ে গেছে!
আত্তাহিয়াতু আসলে,আল্লাহর সাথে আমাদের মহানবী (সঃ) কথোপকথন একটা অংশ। যা আমাদের মহানবী(সঃ) ইসরাইল মিরাজ যাত্রার সময় হয়েছে মহান আল্লাহর সাথে! মহানবী (সঃ) যখন আল্লাহর সাথেকথোপকথন শুরু করে তখন আল্লাহকে আসসালামু আলাইকুম বলেননি!
তাহলে কি বলেছিল...?
কারন,আমরা মহান আল্লাহকে বলতে পারব না,আল্লাহ আপনার উপর শান্তি নাজিল হউক! কারন,আল্লাহনিজেই একমাত্র পৃথিবীর সকল শান্তির এবং রহমতের উৎপত্তিস্থল!
মহানবী (সঃ) আল্লাহকে উদেশ্য করে বলেছিলেন:-
▪আত্তাহিইয়া-তু লিল্লা-হি ওয়াছ ছালাওয়া - তু ওয়াত্ ত্বাইয়িবা -তু
অর্থঃ- যাবতীয় সম্মান,যাবতীয় উপাসনা ও যাবতীয় পবিত্র বিষয় আল্লাহর জন্য।
উওরে মহান আল্লাহ বলেন:-
▪আসসালা-মু'আলায়কা আইয়ুহান্নাবিয়ু ওয়া রহমাতুল্লা-হি ওয়া-বারাকাতুহু।
অর্থঃ- হে নবী,আপনার উপরে শান্তি বর্ষিত হউক এবং আল্লাহর অনুগ্রহ ও সমৃদ্ধি সমূহ নাযিল হউক।
এতে মহানবী (সঃ) বলেন:-
▪আসসালা-মু-আলায়না ওয়া আলা ইবাদিল্লা-হিছছালেহীন।
অর্থ:- আল্লাহর সমৃদ্ধি শান্তি বর্ষিত হউক আমাদের উপরে ও আল্লাহর সৎকর্মশীল বান্দাগণের উপরে।
মহান আল্লাহ এবং মহানবী (সঃ) এই কথোপকথন শুনে ফেরেস্তারা বলেন:-
▪আশহাদু আল লা-ইলাহা ইলল্লালাহু ওয়া আশহাদুআন্না মুহাম্মাদান আব্দুহু ওয়া রাসূলুহু।
অর্থ:- আমি সাক্ষ্য দিচ্ছি যে,আল্লাহ ব্যতীত কোন উপাস্য নেই এবং আমি সাক্ষ্য দিচ্ছি যে,মুহাম্মাদ (সঃ) তারবান্দা ও রাসূল।
"সুবহানাল্লাহ"।
এখন আমি এবং আপনি আত্তাহিয়াতু গুরুত্ব এবং পিছনের ইতিহাস জানতে পারলাম,এবার একটু চিন্তা করুনতো,এই লেখাটি যদি আপনার মাধ্যমে অন্যান্য মানুষেরাও জানে তাহলে তারাও এই দোয়ার গুরুত্ব বুজতেপারবে!


































































































































































































































































